প্রতিদিনের খবর ২৪
ads
বাণিজ্য

ছাত্রলীগ এক কলঙ্কিত নাম

অনলাইন ডেস্ক
ছাত্রলীগ এক কলঙ্কিত নাম
  • মাকসুদুর রহমান

১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই হাজারো অভিযোগে অভিযুক্ত সংগঠনটি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আধিপত্য বিস্তার ও আতঙ্ক ছড়ানোর লক্ষ্যে নির্যাতন, চাঁদাবাজি, সহিংসতা, পতিতাবৃত্তি এবং নিজের মতো অন্যের ওপর চাপাতে গিয়ে হত্যার মতো নৃশংসতাও চালিয়েছে বারবার।

মূলত খুন, হত্যা, ধর্ষণ, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, টেন্ডারবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, অগ্নিসংযোগ, হল দখল, বাকি খাওয়াসহ নানাবিদ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে অবশেষে দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষিত একটি সংগঠনের নাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
আজ এ কথা দিবালোকের মতো স্পষ্ট ও সর্বজনবিদিত যে ছাত্রলীগ হলো সন্ত্রাস ও সহিংসতার নামান্তর। অনেকে বলেন, ছাত্রলীগের একটি সোনালি অতীত আছে। কী সেই সোনালি অতীত? তাদের অতীতের কিছু খণ্ডাংশ দেখে নেয়া যাক :

১৯৭৫ সালের পটপরিবর্তনের ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ছাত্রলীগের চেহারা উন্মোচিত হতে থাকে। দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা ছাত্রলীগের আচরণ ক্ষুধার্ত হায়েনার রূপ ধারণ করে। তারা কেবল প্রতিপক্ষকে নির্যাতন ও হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি। নির্যাতনের স্টিমরোলার চালিয়েছে নিজ দলের কর্মীদের ওপরও। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত সময়ে বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতাকর্মী হত্যার পাশাপাশি ছাত্রলীগের পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মী হত্যার শিকার হয়, যার বেশির ভাগ নিজ দলের অন্তঃকোন্দলে মারা যায়।

৪ এপ্রিল ১৯৭৪, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের মাঠে সাতজন দলীয় কর্মীকে নির্মমভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে মুজিববাদী ছাত্রলীগের নোংরা রাজনীতির বীভৎস চেহারা ফুটে ওঠে। এরপর ১৯৭৮ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮১ জন, রাবিতে ৩০ জন, চবিতে ১০ জন, জাবিতে পাঁচজন, ইবিতে চারজন, সারা দেশে পাঁচ শতাধিক হত্যার শিকার হয় ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের হাতে। (এপ্রিল ২০২১, ইনকিলাব)

দ্বিতীয় দফায় আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার আগেই ২০০৬ সালে ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠার তাণ্ডবেও ছিল ছাত্রলীগের সক্রিয় উপস্থিতি। ঢাকার রাজপথসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগ, যুবলীগের সাথে সন্ত্রাসে নামে ছাত্রলীগ। ২০০৯ সালে ক্ষমতাসীন হলে ছাত্রলীগের পুরনো চরিত্র আবার দৃশ্যমান হতে থাকে। ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের হাতে খুন হয়েছে ৩৩ জন। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের হাতে চলে গেছে ১২৯ জনের জীবন। ২০১৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে গণহত্যা ছাড়াই প্রায় পাঁচ শতাধিক জীবন কেড়ে নিয়েছে দানবীয় ছাত্র সংগঠনটি।

ছাত্রলীগের হাত রক্তাক্ত, তাদের রাজনীতি আদতে গুম ও খুনের রাজনীতি। তাদের নোংরা লালসার শিকার হয়ে খুনের তালিকা এত বেশি লম্বা যা উল্লেখ করা সম্ভব নয়। নারকীয় এই তাণ্ডবের এবং বীভৎস হিংস্রতার শিকার হয়ে জীবন বিলিয়ে দেন খুলনা বিএল কলেজের আবুল কাশেম পাঠান, আব্দুল হালিম। রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের আসলাম, শরিফুজ্জামান নোমানী। বুয়েটের আবরার ফাহাদ, ঢাবির আবু বকর প্রমুখ। তাদের বর্বরতা থেকে রেহাই পায়নি বিশ^জিত নামক হিন্দু শ্রমিকও। প্রকাশ্য রাজপথে তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

ধর্ষণ ও নারী কেলেঙ্কারিতেও চ্যাম্পিয়ন ছাত্রলীগ
নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের আরেক পরিচয় ধর্ষকলীগ হিসেবেও। সাল ১৯৯৮। দুর্ধর্ষ ছাত্রলীগ ক্যাডার জসিম উদ্দীন মানিক। হঠাৎ এক দিন বন্ধুদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করে। কৌতূহলী বন্ধুরা জানতে চায় কী ব্যাপার সেঞ্চুরিটা পূর্ণ করলা নাকি? লালসার জিহ্বা বের করে দাঁত কেলিয়ে বলে উঠল, তোরা বন্ধুরা সব কিছু অল্পতেই বুঝতে পারছ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০তম ছাত্রীকে ধর্ষণ করে সেঞ্চুরি উৎসব করছি! রাস্তার কুকুরকেও হার মানিয়েছে ধর্ষক মানিক। (আগস্ট-’৯৮, ইত্তেফাক)
বরিশালের গৌরনদীর সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী ডালিয়াকে ছাত্রলীগের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা লঞ্চ থেকে অপহরণ করে রাতভর পালাক্রমে পাশবিক নির্যাতন চালায়। পবিত্র রমজান মাসে ওই বর্বরতা চালাতে একটুও হৃদয় কাঁপেনি হায়েনাদের। (১৮ জানুয়ারি-’৯৭ ইনকিলাব)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন করতে আসে মডেলকন্যা বাঁধন। ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের লোলুপ দৃষ্টি এড়াতে পারেনি সে। সেই রাতে তাকে বিবস্ত্র করে ধর্ষণের চেষ্টায় নিন্দার ঝড় ওঠে দেশব্যাপী। (৩১ ডিসে-’৯৯ ইনকিলাব)
একই বিশ্ববিদ্যালয়ের মল চত্বর থেকে এক তরুণীকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে ধর্ষণ করে সূর্যসেন হলের চার ছাত্রলীগ ক্যাডার। (৩০ জুন-২০০০ প্রথম আলো)

চুরি-ডাকাতি ও ছিনতাইয়েও পারদর্শী ছাত্রলীগ
খুলনা সিটি করপোরেশনের গুদাম থেকে সরকারি মালামাল ট্রাক ভর্তি করে চুরি করতে গিয়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা আনোয়ার হোসেন পুলিশের হাতে আটক হয়। (১৮ জুলাই-’৯৭ বাংলার বাণী)

চট্টগ্রামের আনোয়ারা থানায় একটি হিন্দু বাড়িতে ডাকাতি করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হয় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সশস্ত্র পাঁচ ক্যাডার। (৯ জানুয়ারি-’৯৭ ইনকিলাব)
সিলেট এমসি কলেজে স্বামীর সাথে বেড়াতে আসা গৃহবধূকে গণধর্ষণ করে ছাত্রলীগ। নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় আট ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে চার্জ গঠন। (২৬ সেপ্টে-২০২০ যুগান্তর)

অগ্নিসংযোগেও ছাত্রলীগ সিদ্ধহস্ত
সিলেটের ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজের হোস্টেলে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। পুড়িয়ে ছাই করে ফেলে শতবর্ষের ঐতিহ্য এ ছাত্রাবাসটি। ছাত্রলীগ প্রথমে অভিযোগ অস্বীকার করলেও পরে বিচার বিভাগীয় কমিটির তদন্তে বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল। ২৯ জনকে চিহ্নিত করে কমিটি, যারা সবাই ছাত্রলীগের নেতা ও কর্মী। (১৮ নভেম্বর-২০১৭, প্রথম আলো)
মাগুরা শহরের পার নান্দুয়ালি বাস টার্মিনালে দাঁড়ানো বাসে আগুন লাগাতে হাতেনাতে ধরা পড়ে ছাত্রলীগের তিন নেতা। (১ জানুয়ারি-২০১৪, প্রথম আলো)

ছাত্রলীগের অপরাধ জগৎ এত বেশি বিস্তৃত যা লিখে শেষ করা দুরূহ। মানবতার বিরুদ্ধে এমন কোনো অপরাধ নেই, যার সাথে ছাত্রলীগের সম্পর্ক নেই। এই মানবতাবিরোধী, সন্ত্রাসী সংগঠন নিষিদ্ধ করা ছিল সময়ের অনিবার্য দাবি।

লেখক : এমফিল গবেষক

সর্বশেষ

মীরসরাইয়ে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

আইন-আদালত

মীরসরাইয়ে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির

সম্পাদকীয়

গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির
অবিবেচকের মতো ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: দেবপ্রিয়

অর্থ ও বাণিজ্য

অবিবেচকের মতো ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: দেবপ্রিয়
গুপ্ত হত্যা, গুম ও ক্রসফায়ার ছিলো শেখ হাসিনার প্রিয়: রিজভী

গুপ্ত হত্যা, গুম ও ক্রসফায়ার ছিলো শেখ হাসিনার প্রিয়: রিজভী
একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়াই আমাদের লক্ষ্য: সিইসি

সম্পাদকীয়

একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়াই আমাদের লক্ষ্য: সিইসি
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি
জগন্নাথপুর উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

সম্পাদকীয়

জগন্নাথপুর উপজেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
জগন্নাথপুরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

আঞ্চলিক

জগন্নাথপুরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ইজতেমা ময়দানে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩

সম্পাদকীয়

ইজতেমা ময়দানে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩
ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, শুরু ১০ এপ্রিল

সম্পাদকীয়

এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, শুরু ১০ এপ্রিল
জগন্নাথপুরে বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

জগন্নাথপুরে বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে ষড়যন্ত্রকারীরা অবশ্যই ব্যর্থ হবে: আমিরে জামায়াত

জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে ষড়যন্ত্রকারীরা অবশ্যই ব্যর্থ হবে: আমিরে জামায়াত

সর্বাধিক পঠিত

সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

সম্পাদকীয়

সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির

সম্পাদকীয়

গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির
কুমিল্লার চান্দিনা থানায় চোরাচালানে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুজনসাহা নামক ১ ব্যক্তি নিহত। মামলা দায়ের, ৫ জন পলাতক, আটক ৬

কুমিল্লার চান্দিনা থানায় চোরাচালানে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সুজনসাহা নামক ১ ব্যক্তি নিহত। মামলা দায়ের, ৫ জন পলাতক, আটক ৬
যেভাবে হবে এইচএসসির ফল

শিক্ষাঙ্গন

যেভাবে হবে এইচএসসির ফল
জগন্নাথপুরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

আঞ্চলিক

জগন্নাথপুরে কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
তারেক রহমানকে ফেরাতে বন্দিবিনিময়ে ঢাকা-লন্ডন আলাপ

তারেক রহমানকে ফেরাতে বন্দিবিনিময়ে ঢাকা-লন্ডন আলাপ
মীরসরাইয়ে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

আইন-আদালত

মীরসরাইয়ে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জগন্নাথপুর পৌর শাখা গঠন

আঞ্চলিক

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জগন্নাথপুর পৌর শাখা গঠন
একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়াই আমাদের লক্ষ্য: সিইসি

সম্পাদকীয়

একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়াই আমাদের লক্ষ্য: সিইসি
ভোটাধিকার ও দেশ বাঁচাতে লড়াই করতে বলেছেন খালেদা জিয়া

ভোটাধিকার ও দেশ বাঁচাতে লড়াই করতে বলেছেন খালেদা জিয়া
যেভাবে গোপন রাখা হয় শেখ হাসিনাকে বহনকারী ফ্লাইটের অবস্থান

সম্পাদকীয়

যেভাবে গোপন রাখা হয় শেখ হাসিনাকে বহনকারী ফ্লাইটের অবস্থান
উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হাসান আরিফের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি
দৈনিক ফুলকি পত্রিকার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ। মামলা দায়ের, অন্তরালে কে?

দৈনিক ফুলকি পত্রিকার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ। মামলা দায়ের, অন্তরালে কে?
অবিবেচকের মতো ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: দেবপ্রিয়

অর্থ ও বাণিজ্য

অবিবেচকের মতো ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: দেবপ্রিয়

সম্পর্কিত খবর

বাণিজ্য

উচ্চাদালতে বিচারক নিয়োগে স্বচ্ছতা
উচ্চাদালতে বিচারক নিয়োগে স্বচ্ছতা

বাণিজ্য

সবার আগে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সংস্কার কেন দরকার
সবার আগে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সংস্কার কেন দরকার

বাণিজ্য

শিক্ষা প্রশাসন ও শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষা প্রশাসন ও শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য

বাণিজ্য

ছাত্রলীগ এক কলঙ্কিত নাম
ছাত্রলীগ এক কলঙ্কিত নাম

বাণিজ্য

অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হবে আত্মঘাতী, করণীয় কী?
অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হবে আত্মঘাতী, করণীয় কী?

বাণিজ্য

রাজনীতির লাগামহীন পাগলা ঘোড়ার কান্ড !
রাজনীতির লাগামহীন পাগলা ঘোড়ার কান্ড !

বাণিজ্য

প্রস্তাবনা : বাঙালি মুসলমান রেনেসাঁসের সূচনা হোক
প্রস্তাবনা : বাঙালি মুসলমান রেনেসাঁসের সূচনা হোক